খ্রীষ্টীয় গানের বই - খ্রীষ্টের জন্মোৎসব ( বড়দিন)



নিচে আপনার পছন্দের লেখকের নাম বা গানের শিরোনাম টাইপ করুন



খ্রীষ্টের জন্মোৎসব ( বড়দিন)(46-66)

গানের শিরোনাম
MP3 Dwonload

46. গাও রে আনন্দে নর, নরত্রাতার জন্ম-গীতি

তিনি ধাতা, তিনি পাতা, তিনি অগতির গতি।
১। হের রাজ-রাজেশ্বরে, শায়িত হাড়ঙ্গ ’ পরে
দীন বেশে, দীন বাসে, দীন-ত্রাণে এত প্রীতি।
২। শুন দুতে হর্ষভরে, কহে রাখাল – নিকরে,
অদ্য দায়ূ - নগরে, জন্মিলেন ত্রাণপতি।
৩। গাইছে বিমান - পথে, দলে দলে স্বর্গদূতে,
ঈশ-মহিমা ঊর্ধ্বেতে, ভবে শান্তি নরে প্রীতি।
৪। জ্ঞানী জন মনোলোভা, নূতন তারকা-প্রভা,
পূরব গগনে কিব, বিলাইছে প্রেম-জ্যোতি।
শ্রীশচন্দ্র বিশ্বাস (১৯০৬)

47. জয় জগদীশ-সুত যীশু প্রেমময়,

ঘোষিছে অমরবৃন্দ সদা তব জয়।
১। প্রীতি নর- সন্তানেতে, শান্তি হইল পৃথিবীতে,
মহিমা ঊর্ধ্ব লোকেতে, জয় জয় জয়।
২। গাও সবে তালে তালে, যীশু যীশু বলে’
নর-নারী সবে মিলে, বল যীশু জয়।
৩। হাল্লেলুয়া উচ্চরবে প্রশংস তাঁহাকে সবে,
হোশান্না, ঈশ্বর- সুতে, জয় জয় জয়।
- বিন্দুনাথ সরকার (১৮৯৬)

48. ১। শুন স্বর্গদূতের রব, নবজাত রাজার স্তব,

উর্ধ্বে প্রভুর মহিমা, ভূতলে প্রসন্নতা;
উঠ, সর্ব জাতিগণ, হর্ষে কর আরাধন,
কথা করিও প্রচার, ঈশ্বর হইলেন অবতার।
২। যিনি স¦র্গে পূজিত, সদাকাল বিরাজিত,
তিনি পূর্ণ সময়ে জন্মেন এই জগতে;
নিতে পাপ ও দুঃখভার, হইলেন তিনি নরাকার,
মর্তলোকে মর্ত সাথ, প্রবাস করেন যীশু নাথ।
৩। আইস, ধন্য শান্তিরাজ, সিদ্ধ কর তব কাজ,
তুমি সত্য দিবাকর, ধর্মভানু মনোহর;
আপন মহা বলেতে, ধ্বংস কর সর্পকে,
নর-বংশে রাজ্য লও, মৃত্যু নাশি জীবন দেও।
- আর.পি.গ্রীভস ( ১৮৫৬)

49. জন্মেছেন আজ ঈশকুমার দায়ূদ - পুরে

চল চল চল সবে যাই, হেরে আসি সেই শিশুরে।
১ । ঊর্ধ্বে ঈশ্বরের মহিমা, শান্তি পৃথিবীতে,
গাইছে করূবকূল মধূর স্বরেতে।
বিরাজ করুক প্রীতি মানব মাঝারে।
২। রাখালেরা শুনি, সেই দূতের বাণী
মনে মনে অতি বিস্ময় মানি,
চলিল ত্রাণ-কুসুম হেরিবার তরে।
৩। জ্যোতির্বিদ্ পন্ডিতগণে, অভিজ্ঞান হেরে,
এল অচিরে দেখতে শিশু যীশুরে,
( এসে) কনক- কুন্দুরু দ্বারা সেবিল তাঁরে।
৪। স্বর্গ পৃথ¦ী যে রাজারে ধরিতে নারে,
সেই ত্রাণরাজ আজ ঐ গোয়াল ঘরে,
চিরবাসে ভূষিত হাড়ঙ্গ মাঝারে
- সুলোচনা নাথ ( ১৮৯৯)

50. উড়াও বিজয়-পতাকা জয় যীশু ব’লে

( আজি) মহোল্লাসে, হেসে হেসে সকলে মিলে।
১। বৈৎলেহমের আকাশে, ধর্ম-সূর্য উঠেছে
(তাঁর) জ্যোতির প্রভায় জাগ্রত হয় জ্যোতিষী দলে।
২। পরম পিতা প্রেমময় পাঠালেন প্রিয় তনয়,
( হবে) মহাশান্তি, প্রেম-প্রীতি জগতীতলে।
৩। স্বর্গ দূতে মিলে গায়, ধন্য ধন্য দয়াময়,
( এস) দূতের সাথে প্রেমে মেতে, গাহি সকলে।
৪। যীশু প্রেম অবতার, যীশু প্রেমের পারাবার,
এস দলাদলি, সকল ভূলি, শ্রী-যীশু ব’লে।
৫। ধন্য ঈশ-নন্দন, পাপ-তাপ-হরণ,
(বল) ধন্য যীশু, ধন্য যীশু, দুই বাহু তুলে।
- অনুকূল চন্দ্র ঘোষ (১৯০৭)

51. প্রীতি-কুসুমে, ভক্তি-চন্দনে, চল পূজি নব রাজারে,

তৃণ শয়নে বৈৎলেহমে, পাইতে সে নব ত্রাতারে।
১। দূত সবে মিলে, আকাশের কোলে দেব-ভাষে করে বন্দনা,
‘‘শান্তি এ ভবে, প্রীতি মানবে ঊর্ধ্বলোকে ঈশ মহিমা।’’
২। প্রাচ্য গগনে, তারা দরশনে জ্ঞানীজন তাঁর উদ্দেশ্যে ধায়;
হেন গন্ধরস, কুন্দুরু সুবাস, রাখিল তাঁর দু’টি রাঙ্গা পায়।
৩। ভাবিছ পি পাপী, হ’য়ে অনুতাপী রাখ হৃদে ইম্মানূয়েলে;
অন্য কার কাছে ত্রাণ নাহি আছে, জানিও নিশ্চিত ভুবনে।
- রসময় বিশ্বাস

52.নব আনন্দে বিমল ছন্দে

বন্দি তোমারে আদরে;
হে নব অতিথি, মঙ্গল গীতি,
মরমে মধুর ঝংকারে।
১। করুণা করি এ মর ভুবনে
এসেছ আপনি পুণ্য লগনে;
আগমনী গান গাহে দূতগণে
শান্তির বাণী প্রচারে।
২। যুগ-যুগান্তের সাধনার ধন-
শ্রান্ত তৃষিত জুড়ায় জীবন-
প্রেমের বারতা বিশ্বের দ্বারে
ধ্বনিতেছে শত লহরে।
৩। রাজ-অধিরাজ গোয়ালে শয়ন,
কোথা আজি তব রতœ- সিংহাসন
এস এ হৃদয়ে পূজিব যতনে
ভক্তি কুসুম সম্ভারে।
- বিলাসচন্দ্র মুখোপাধ্যায়

53. বল জগতে আনন্দ-সমাচার

হবে হবে রে পাপীর উদ্ধার।
দেখ জ্ঞানের চক্ষেতে,
বিধির বিধান মতে,
খ্রীষ্ট যীশু জন্মিলেন এই ধরাতে
পাপী তরে যাবে কৃপায় তাঁর।
স্বর্গদূতেরা সব গায়,
অতি মধুর ভাষায়
শান্তি-প্রীতি মানবেতে হউক ধরায়,
বাঁধ পরস্পরে প্রেমে তাঁর।
মেরী জননীর কোলে
এক ক্ষুদ্র গোশালে
যাব-পাত্রে সেই শিশু আশ্রয় নিলে,
জগৎ ভেসে গেল কৃপায় তাঁর।
পাপী কে কোথায় আছ,
আজ ছুটিয়া এস,
হিংসা - দ্বেষ ভুলে গিয়ে তাঁর চরণে বস,
হোক প্রেমে প্রেমে একাকার।
দেবেন্দ্রনাথ চট্রোপাধ্যায়

54. ১। নীরব রাত! পুণ্য রাত!

আঁধারে রশ্মিপাত
করে দীপ;এক শিশু সেথায়
ঘুমান, মাতা চৌকি দেন তায়,
স্বর্গেরি শান্তিতে।
২। নীরত রাত! পুণ্য রাত!
আলোময় সব হঠাৎ
শুনে রাখাল, দূতেরা গায়--
কর সবে বন্দনা তাঁর,
যীশু খ্রীষ্ট জন্মিলেন
ত্রাণেশ্বর জন্মিলেন।
৩। নীরব রাত! পুণ্য রাত!
এস যাই দূতের সাথ
সবে মিলে ঘোষি আজ তাঁয়,
প্রশংসি সেই শিশু রাজায়।
যীশু খ্রীষ্ট জন্মিলেন,
ত্রাণেশ্বর জন্মিলেন।

55. ১। এস ভক্ত বৃন্দ, কর জয়ধ্বনি,

এস হে সবে যাই বৈৎলেহমে।
এস, হেরি তায়, জাত দূত-রাজায়।
ধূয়াঃ এস, পূজি তাঁহারে
এস,- পূজি তাঁহারে,
এস, - পূজি তাঁহারে, খ্রীষ্টেরে।
২। ঈশ্বর হইতে ঈশ্বর
দীপ্তি হইতে দীপ্তি;
কুমারীর গর্ভ ঘৃনা করেনন নাই
যথার্থ ঈশ্বর,
জাত, নহে সৃষ্ট,
এস, পূজি....
৩। গাও, হে স্বর্গ-দূতগণ!
মহানন্দে গাও হে,
গাও সবে ঊর্ধ্বে স্বর্গবাসীগণ।
ঈশ্বরের গৌরব;
সর্বোপরি স্বর্গে;
এস, পূজি...
৪। যীশু, প্রণাম তোমায়,
হইলে ভবে জাত।
যীশু, চিরদিন তোমার গৌরব হউক।
পিতার যে বাক্য,
মাংসে হন প্রত্যক্ষ;
এস, পূজি...
অনুবাদ ঃ যাকোব বিশ্বাস

56. জয় প্রভু যীশু, জয় প্রভু যীশু, জয় জয় সত্য সনাতন,

জগত-তারণ, করণ- কারণ, আইলে এ মর্ত ভুবন।
১। অদ্ভুত মহিমা জগতে প্রকাশিলে;
(তাহা) কে পারে করিতে বর্ণন?
সহ¯্র রসনা করিলেও ঘোষনা,
(তাহা) শেষ না হবে কখন।
২। ভকত-প্রাণ, ভকত-জ্ঞান,
(তুমি) ভক্ততের অমূল্য ধন,
পতিত-পাবন, ভকত-ভূষণ,
(তুমি) ধন্য ঈশ্বর-নন্দ।
গগনচন্দ্র দত্ত (১৮৫৬)

57. আজ শুভ বড়দিন ভাই, আজ শুভ বড়দিন,

খ্রীষ্ট যীশু এলেন ভবে, ছেড়ে স্বর্গের সিংহাসন।
১। চেয়ে দেখ বৈৎলেহমে, গোয়াল ঘরে, মেরীর কোলে,
যাবপাত্রে আছেন শুয়ে, পাপীদের মুক্তির কারণ।
২। স্বর্গদুত নেচে নেচে, সংবাদ দিল রাখালগণে,
তারা দেখে পন্ডিতগণে, আসে করিতে দর্শন।
৩। পাপের সকল দ- নিতে, এলেন যীশু অবনীতে,
যীশুর রক্তে ধৌত হয়ে, কর তাঁহার নাম কীর্তন।
৪। ধন্য যীশু বল সবে, মহোল্লাসে উচ্চরবে,
হাল্লেলূয়া স্তবে পূর্ণ কর ত্রিভুবন।
- সুনীল কুমার সরকার

58. দেখ্ এসে, কি ফুল ফুটেছে।

১। ওরে রাখালরা দেখ্ এসে তোরা,
ত্রাণ-পদ্ম ফুলের তোড়া পাপ-জলে ফুটেছে।
২। স্বর্গবাহিনী করে জয়ধ্বনি,
ঐ শুন প্রতিধ্বনি হৃদয় তারে বাজিছে।
৩। ধন্য মরিয়ম, ধন্য বৈৎলেহম,
সফল তাদের জীবন হাতে চাঁদ পেয়েছে
- বিজয়নাথ সরকার

59. বৈৎলেহমে যাবি ভাই আয় আয় চলে আয়,

গোয়াল ঘরে যাবপাত্রে শয়ান দেখতে ত্রাতায়।
১। স্বর্গ দুতে মিলে গায়,
ধন্য ধন্য দয়াময়,
ত্রিদেবে পিতার মহিমা
বিরাজে শান্তি ধরায়।
২। মাঠের রাখালগণে,
প্রভু যীশুর জন্মগুণে,
হর্ষ চিত্তে গেল সবে,
দেখিতে তাঁরে তথায়।
৩। পূর্বদেশী পন্ডিতগণে,
নবতারা দরশনে;
কনক-কুন্দুরু সনে,
ছুটিল পূঁিজতে তাঁয়।
৪। চল চল ভগ্নী ভাই,
চল অতি ত্বরায় যাই;
ভকতি অঞ্জলি দিয়ে
সেবি গিয়ে ত্রাণকর্তায়।
- বিনয় ভূষণ সাংমা

60 . দয়ূদ নগর ঐ যে দেখা যায়--

মোরা এসেছি নিকটে তার, বেশী দূর নাহি আর,
যাবি যদি চলে আয়।
১। দূতের মুখে পেলাম সংবাদ, এবার
পূর্ণ হবে অন্তরের সাধ গো, ভাইরে-
হলেন জগৎপিতা অনুকুল, ভবজলে পাবে কূল
পাতকীকূল নিরুপায়।
২। মেষপাল নিয়ে ছিলাম জেগে,মোরা
অন্ধকারময় নিশিযোগ গো, ভাইরে-
ঘটল কি ঘটনা অকস্মাৎ, করে দেখি দৃষ্টিপাত
আলোকে সব আলোকময়।
৩। স্বর্গের পুরুষ বিদ্যুৎবরণ, কিবা অনিন্দ্যরুপ,
চন্দ্রবদন গো, ভাইরে-
হ’য়ে ভয়ে প্রায় অচেতন, শুনেছিলাম তাঁর বচন
শুনিলে তা প্রাণ জুড়ায়।
৪।“ ভয় নাই, ভয় নাই শোন কথা,--
ভবে জন্মেছেন আজ জগৎত্রাতা গো, ভাইরেক-
করে যীশু-মশী নাম ধারণ, তরাবেন পাপীজন,
রবে না আর শমনভয়।”
৫। শুনতে পেলাম বীণার ধ্বনি,
তাতে বেজে উঠল কি রাগিণী গো, ভাইরে-
“এলেন শান্তিরাজ এ সংসারে আনন্দ-নগরে, জয় হউক, পিতার জয়”।

61. এস সবে, জয় রবে, যীশু-গুণ করি গান,

মহীয়ান যীশু অমর- প্রধান।
পাপীর প্রাণ বাঁচাইতে,ক্রুশে দিয়াছিলেন প্রাণ।
১। কাননবাসী মুনি ঋষি, অনাহারে দিবানিশি,
করি ধ্যান তত্ত্ব নাহি পাইল যাঁহার,
সেই আরাধ্য যীশু,হয়ে কুমারী-কুমার,
মুক্তি-পথ প্রকাশিলেন সহ্য করি অপমান।
২। দূত -সেবা ত্যজ্য করি, স্বর্গ-সুখ পরিহরি,
দেখালেন প্রেম যীশু, অতি চমৎকার!
নরে তারিবারে অবনীতে অবতার,
ত্রাণ-কার্য সমাপিলেন নিজ রক্ত করি দান।
--লক্ষীনারায়ণ দাস(১৮৯০)

62. ১। গোয়াল ঘরে উনি কে, শুয়ে যাবপাত্রেতে?

ধূয়া-উনি যীশু মুক্তিদাতা, উনি যীশু আমার ত্রাতা;
চল সবে শীঘ্র যাই, পূজা করি তাঁহার পায়।
২। ছুতার ঘরে ছেলে কে,ব্যস্ত পিতার কার্যেতে?
৩। গিরি’পরে বসে কে,শিক্ষা দিচ্ছেন সকলকে?
৪। নায়িনদ্বরে উনি কে,বাঁচাইছেন মরাকে?
৫। বুলরূপে উনি কে, ঝুলেন ক্রুশের উপরে
৬। হাতে-পায়ে বিদ্ধ কে, উঠেন কবর হইতে?
৭। পিতার পার্শ্বে উনি কে, বসে আছেন গৌরবে?
৮। আবার আসবেন উনি কে, বিচার করতে সকলকে?
-জে.এ.ডি. ম্যাক্ডোনাল্ড

63.নব জীবনের জয় গান শোনো

ওগো অভিযাত্রীর দল,
আকাশে-বাতাসে বহে মুকতির বাণী
আনন্দে মাতে ধরাতল।
১। দায়ূদ নগর হ’ল উৎসবময়,
বীণার ঝঙ্কার ওঠে সারা নভোময়;
সংশয় পরাজয় আর নাহি রয়,
মন-প্রাণ পুলকে উতল।
২। কাহারে হেরিব সেই পান্থশালায়,
উপহার কিবা দিব শান্তিদাতায়;
তাঁর প্রেম দরশন অন্তর চায়
নমি তাঁর চরণকমল।
-অনিল সরকার

64. তোরা যাবি চল

দায়ূদ নগর প্রেমে টলমল,
দায়ূদ নগর টলমল(টলমল ধরাতল) ২
দায়ূদ নগর...
১। প্রভু যীশু স্বর্গ ছেড়ে আসিলেন এই ধরাতে
আমার মত অধম যত পাপী-তাপী তরাতে,
লভিলে তাঁর চরণ ধূলা (পুণ্য হবে ধরাতল) ২
দায়ূদ নগর...
২। মেষপাল নিয়ে রাখালগণ ছিল মাঠে চৌকিতে-
হেনকালে হয় আকাশে দূতের উদয় মাঠেতে,
ভয় কোর না রাখালগণ (পূর্ণ হবে মনস্কাম) ২
দায়ূদ নগর...
-বিশ্বনাথ গাইন

65 . যীশুর প্রেমের বাজারে

এক মন যার সে যাইতে পারে।
(ভাই রে) চার দশেতে চল্লিশ সেরে মন
রতি-মাশা কম হলে ভাই
মিলবে না ওজন, ভোলা মন...
দাড়ি ধরে করবে ওজন
কেউ ঠকাতে পারবে না।
২। (ভাই রে) কাঠুরিয়া মাণিক চেনে না।
চিনির বস্তা বলদে টানে তাই আস্বাদ জানে, ভোলা মন...
সোনার বদল সোনা নেবে
রাঙ্গা তামা নেবে না।।

66. ও ভাই ভজরে,-যীশুর মত বন্ধু নাই ুভবে(২)

১। যীশু, যীশু বলরে ভাই,যীশু ছাড়া মুক্তি নাই,
প্রাণ সুঁপিলেন, পাপীর তরে—
তাঁর তো প্রেমের সীমা নাই।
২। যীশু বড় দয়াবান, হইলেন তিনি বলিদান,
যীশুর কাছে এস ভাই রে,
পাবে পারিত্রাণ।
৩। এদিক ওদিক খোঁজ কেন ভাই, মুক্তি আছে যীশুর ঠাঁই,
ক্রুশের দিকে তাকিয়ে দেখ,
জীবন আছে ভাই।
2.

প্রিয়জনের জন্য প্রিয় উপহার !

গানগুলো ভাল লাগলে লাইক ও শেয়ার করুন

Total Pageviews