নিচে আপনার পছন্দের লেখকের নাম বা গানের শিরোনাম টাইপ করুন
গানের শিরোনাম
MP3 Dwonload
1. শিরোনাম
2. শিরোনাম
3. শিরোনাম
4. শিরোনাম
5. শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
শিরোনাম
১২২ ১। যীশুর নামটি সঙ্গে রাখ;
দূঃখী ক্লিষ্ট যেই জন,
কোন শঙ্কা র’বে নাক,
পাবে তা’তে শান্ত মন!
ধুয়া-প্রিয় নাম, কি মধুর ।
ভবের আশা স্বর্গ - সুখ।
২। যীশু নামটি ধরে থাক
নিত্য তব ঢালের ন্যায়;
পরীক্ষাতে যদি ঘিরে ,
নামটি স্মর প্রার্থনায়।
৩। কিবা প্রিয় যীশু নামটি
নিত্য মধুরতাময়।
গাহি যবে নামের কীর্তি,
চিত্ত সুখে পূর্ণ হয়।
৪। যীশু নামে প্রণাম করি,
পূজি তাঁদের পদদ্বয় ;
বিজয় মুকুট তাঁহার শিরে
সঁপি এস , ভক্তচয়।
-নৃপালচন্দ্র বিশ্বাস
১২৩ আদন্দে বন্দি দীনবন্ধু , তোমার রাঙ্গা পায়,
আমি গা’ব তোমার ঐ যীশু নাম আমার দেহে যাবৎ জীবন রয় ॥
১। দিয়া দেখা দুঃখের দুর্দিনে, তুমি করলে উদ্ধার এ অধীনে আপন গুনে,
তুলে বসালে এই কাঙ্গালে তোমার চনণে,
(আমি)ভুলিব না এই করুণা কভু,ভুলিব কেমন হায় ॥
২। এই ভিক্ষা আজ মাগে দীনহীন , তোমার ঐ পাদপদ্মে
চিত্ত যেন নিত্য থাকে লীন,
করি আকিঞ্চন ওহে ত্রানধন মনে নিশিদিন ,
আমার ফুরাইয়া যাক সকল আশা, যেন এ আনন্দ ন ফুরায় ॥
-প্রিয়নাথ বৈরাগী
১২৪ যীশুর নাম তো বড় ভাল
ভাল লাগে রে, ভাল লাগে রে , ভাল লাগে রে।
১। এ নাম কোথায় ছিল কে আনিল রে।
২। এ নাম স্বর্গে ছিল ভবে এ’র রে।
৩। ও নাম স্বর্গদূতে এনেছিল রে।
৪। নামে পাপী - তাপী রক্ষা পেল রে।
৫। নামে দৃত জনে জীবন পেল রে।
৬। নামে অন্ধ দেখে খঞ্জ চলে রে।
৭। নাম বল সবে শক্তি পাবে রে।
৮। নামে কালো হৃদয় সাদা হবে রে।
৯। নামে স্বর্গীয় সুখ হৃদে জাগে রে।
১০। নামে ঈশ্বর সন্তান তোমরা হবে রে।
১১। নামে মরিলেও জীবিত হবে রে।
১২। এ নাম প্রচার করি চারিদিকে রে।
-মধুসূদন সরকার(১৮৯২)
১২৫ সবে - আনন্দে ,আনন্দে,মহানন্দে, কর গান
অন্তরে অধরে, ধর ঐকতান;
সদা-যীশু নাম,মধুর নাম, হৃদে জপ অবিরাম,
নির্ভয়ে পৌঁছিবে সুখ-মোক্ষধাম।
১। গাও-আধ্যাত্মিক সঙ্কীর্তন, গীত ও স্তোত্র সর্বক্ষণ;
ঈশ্বেরের উদ্দেশ্যে কর স্তুতিবাদ;
সদা-দয়ারই অধীনে, সরল অন্তঃকরণে,
খ্রীষ্ট নামে পিতাকে কর ধন্যবাদ।
২। এস-পবিত্র আত্মাতে, পরিপূণর্ হও সবে,
আত্মিক সঙ্কীর্তনে, গীত ও স্তোত্র দান;
আরও - পরস্পর আলাপে, আপন আপন হৃদয়ে,
প্রভুরই উদ্দেশ্যে, কর বাদ্য গান।
৩। এখন-এস, ভাই ভগ্নীগণ, হয়ে সব ঐক্য মন,
ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে , হৃদে কর গান,
সেই-যীশু নাম,মোক্ষধাম , ওষ্ঠাধরে করি গান,
মাহাত্ম্য স্বীকারে স্তুতি-যজ্ঞ দান।
৪। বল-ধন্যবাদ সর্বক্ষণ ,পিতা , পুত্র,সদাত্মন
গৌরব ও প্রশংসা যুগে যুগে তাঁর;
আরও - যীশু জয়, মৃত্যুঞ্জয় , প্রেমী পিতা, আত্মার জয়,
সভক্তি অন্তরে করি প্রণিপাত।
-শলোমন শান্তিনাথ বিশ্বাস
১২৬ গাও রে মধুর স্বরে,
যীশু নাম ভক্তি - ভরে,
যাঁর নামে প্রেম-পীযূষ ঝরে অবিরত ধারে;
নাম যাঁহার জলন্ত অক্ষরে,
লিখিত রয়েছে চরাচরে,
শোভিছে আকাশে-সাগরে - ভূধরে -অনল- অনিল শিরে।
১। যাঁর নাম বারেক স্মরিলে,
শান্তি প্রীত হৃদয়ে উত্থলে ,
শুষ্ক তরু ফল ফুলে অবনত হয় ভারে-
যাঁর নাম-অমৃত আশয়ে,
ভক্তবৃন্দ বাসনা ত্যজয়ে,
মনের সাধে সুধা পিয়ে, প্রাণের পিপাসা বাড়ে।
২। যাঁর নাম ভকত-ভূষণ ;
শোক-তাপ-সান্ত¦না কারণ,
ভীতি- বিঘœ - বিনাশন কুপিল কলুষ হরে-
যে নাম গানে আসন্ন সময়ে,
শান্তি বিতরে পাপীর হৃদয়ে,
অনায়াসে নিরভয়ে মৃত্যু-নদী পার করে।
যদুনাথ সোম(১৮৯৪)
১২৭ যীশু নাম, মহা নাম, মধুমাখা নাম,
মনের আনন্দে গাও অবিরাম।
সদা কর হাল্লেলুইয়া ধ্বনি,
কি দিবা কিবা রজনী,
চাও যদি প্রাণেরই আরাম।
ঐ নামে পলাবে দুঃখ, ঐ নামে মিলিবে মোক্ষ,
ঐ নামে পূর্ণ মনস্কাম , নামে এ ধরণী হবে শান্তি ধাম
মনের আনন্দে জপ অবিরাম।
-প্রিয়নাথ বৈরাগী
১২৮ (তোমা আয় কে যাবি)
তোরা আয় কে যাবি যীশু নামে তরি ভেসে যায়,
সময় ব’য়ে গেল আয় কে যাবি আয় রে আয়।
১। নাম-তরি বিশ্বাসীর ঘাটে,
লাগে তাঁর প্রেমের হাঁটে,
ভবসিন্ধু পার করে দেয়,
(তরি ) স্থির হয়ে তীরে লাগায়। (যীশু নামের তরি)
২। সাধন বলে ভক্তি-পাল
বলে তরি,প্রেমের জলে,
ডুবে না বানে তুফানে,
(তরি ) প্রেম ন পেলে ফিরে যায়।
৩। পাঁচ ইন্দ্রিয় পাঁজন দাঁড়ি,
প্রভু যীশু ভব-কান্ডরী,
ভয় কি রে মন যোগাও পাড়ি
কান্ডারী কর সহায়।
১২৯ ১। সহ¯্র জিহ্বা যদি হয়,
গাই মম ত্রাতার স্তর,
স্বর্গীয় রাজার মহিমা
প্রসাদের বিজয় রব।
২। হে ঈশ্বর মম কৃপানাথ
দেও শক্তি দাসেরে,
তোমারই গৌরব ঘোষিতে
ঐ মর্ত মাঝারে।
৩। আঃ যীশু নাম কি মনোহর
দূর করে শোক ও ভয়;
তা পাপীর কর্ণে সুমধুর,
হয় জীবর শান্তিময়।
৪। হে বধির ,শুন ,গাও হে মূক,
ঐ জড় রসনায়;
হে অন্ধ,হের ত্রাণকর্তায়
দেও লম্ফ,খঞ্জ , তায়।
৫। মৃতেরা শুনি তাঁহার রব
পুরশ্চ জীবন পায়,
দীন-দুঃখী ভগ্নমনা সব
আনন্দে ভেসে যায়।
৬। নাশ করি যীশু পাপের বল
দেন কলঙ্ক সব মোচন হয়
তাঁর পুণ্য রূধিরে।
অনুবাদঃনৃপাল বিশ্বাস
১৩০ আনন্দ গান গাব আর তোমার নামের জয়-
ওহে পিতা দয়াময় গো।
গাব মোরা দলে দলে, নেচে নেচে তালে তালে,
ঘুরে জগৎময়-
এই ভু-মন্ডল পূর্ণ হবে তোমার প্রশংসায়, গো পিতা।
১। তোমার মত কেহ নাই এই স্বর্গ-মর্ত্য মাঝে,
সারা সৃষ্টি ব্যাপিয়া তোমার মহিমা বিরাজে;
তুমি কেবল তোমার মুখের বাক্যে স্বর্গ-মর্ত্য অন্তরিক্ষে
সৃষ্টি করলে হায়;
পিতা অব্রাহাম ধন্য হল ােমার করুণায়,গো পিতা।
২। মোদের পিতৃকুল মিশর দেশে দুঃখে পড়ে কাঁঁদে,
ফরৌণ চক্রান্ত করে তাদের ফেলেছিল ফাঁদে,
তুমি মোশিকে পাঠাইয়া দিলে বাঁচাতে ই¯্রায়েল কুলে,
সেই দুঃখের সময়;
শেষে ই¯্রায়েল দুগ্ধমধুপ্রবাহী দেশ পায়, গো মধুর।
৩। দাসত্ব আছি মোরা পরের অধীন হয়ে,
মোর সুখের সুদিন আনব আবার তোমার নামটি গেয়ে,
তুমি পাঠাবে ত্রাণকর্তা তোমার , এ কনান দেশ হবে আবার ,
সুখেরি আলয়---
যখন এই দেশে হবেন এসে মশীহ উদয়, গো হবেন।
-প্রিয়নাথ বৈরাগী
১৩১ দয়াল যীশুর প্রেমের মাঝে গো, যে জন ডুবেছে,
(বল) তাঁর কি ভব ভয় আছে!
১। যীশু নামামৃত সুধা , যে পান করিছে,
প্রেমে হয়ে মগন,যীশুর বদন , চেয়ে রয়েছে।
২। যীশু নামের প্রিয় মালা ,যে হৃদে জপিছে,
সে ধন-মান ত্যজ্য ক’রে, প্রেমে মজে রয়েছে।
৩। যীশু প্রেমের মহাজান, প্রেম ল’য়ে ডাকিছে,
যীশু আপন প্রেমে আপনি মজে , প্রেমে জগৎ মাতিয়েছে।
৪। কাতরে দীরহীন কহে, ও ভাই চল তাঁর কাছে
প্রেমে মহা পাপীর পাপ হরে, প্রেমের তুল্য কি আছে?
-ফকির চাঁদ দাস (১৮৯২)
১৩২ যীশুর নামে আয় না রে ভাই প্রাণে প্রাণ মিশাই,
ক্রুশের তলে সবে মিলে তাঁরি গুণ গাই।
এসেছি আজ প্রেমের টানে , অনন্ত-প্রেম মিলনে;
সবে বহু দূর হতে ভিন্ন-ভাষী ভিন্ন-দেশীকিছুই যে আর নাই,
হয়েছি যে এক পরিবার , আমরা সবে ভাই।
হয়েছে কি শোভা অতুল ,দূরে গেছে সব জাতি কুল,
যীশুর ক্রুশের তলে এসে আয় না আরো কাছে কাছে
প্রাণের আশা মিটাই
করি সবে কোলাকুলি জগত ভুলে যাই।
-আলাউদ্দিন খাঁ
গাও পাপী নরে, সুমধুর স্বরে ,শান্তি পাবে অন্তরে।
১। ঐ যীশু নাম , কর সুধাপান ,পাপীর তাপিত্ প্রাণ শীতল হবে;
ঐ সুধার ভান্ড, করিয়া খন্ড , অমৃত সুধা পিয় রে।
২। যীশু পাপীর জীবন, হৃদে কর ধারণ , ঐ নাম দিবানিশি বল সবে;
তিনি তোমারে আমারে , সংসার মাঝারে তারিবেন যত পাপীরে।
৩। প্রভু দয়া ক’রে এই নরের তরে, দীনহীনের বেশে ভবে এসে,
এসে ভুবন মাঝে, শান্তি রাজে, প্রেমে মজে ডাকেন তোমারে।
-ফকির চাঁদ দাস(১৮৯৫)
১৩৪ যে জন আপন প্রাণ দিয়া পাপী উদ্ধারে ,
ও মন ভুল না তাঁরে।
১। না ভুলিও আর , কর সেই সার,
খ্রীষ্ট যীশু নাম ত্রাণের তরে।
২। আর সব কার্য ,দূরে কর ত্যজ্য,
খ্রীষ্ট প্রেমধন রাখ অন্তরে ।
৩। সত্র দয়া ক্ষমা ,সকলি অসীম,
যীশু নিজ রক্তে পাপী নিস্তারে।
৪। সাধু বন্ধু তাঁরে ,বলি বারে বারে,
যীশু নামে পার করে আমারে।
-কৃষ্ণ পাল
১৩৫ ঈশ্বর প্রভু , আমি হই আপন হারা
দেখি যখন ,তব বিশাল ভুবন;
চাঁদ আর তারা,বিদ্যুৎ ঝড় মেঘমালা
করে প্রকাশ, তব সুপরাক্রম।
ধুয়া-গায় আমার প্রান ,সদা তোমারি গান
তুমি মহান, তুমিই মহান;
ত্রাতা আমার ! লও প্রীতি উপহার
তুমি সুন্দর ,চির সুন্দর ।
২। বনে বনে , ঘুরি যখন আমি আর
গাছে গাছে, শুনি পাখীদের গান;
বিরাট পর্বত, ও ঝরনা সব চমৎকার
মধূর বাতাস, করে সুশীতল প্রাণ।
৩। ভাবি আমি, কি মহামুল্য দান তাঁর,
ঈশ্বর পুত্র, আসিলেন দিতে প্রাণ;
ক্রুশে বইলেন, আনন্দে মম পাপভার,
মরিলেন যেন, বাঁচে আমার প্রাণ।
৪। খ্রীষ্ট আসবেন,মহাজয়োল্লাস রবে
লইতে মোরে, আনন্দিত হবে প্রাণ
নত শিরে করিব প্রণাম স্তবে,
প্রচারিত তুমিই সুন্দর মহান।।
১৩৬ মধুমাখা যীশু নাম করিব কীর্তন ;
যীশু নাম ধ্যান চিন্তা যাবত জীবন।
১। নামের মাহাত্ম্য কত, নাম বলে কত শত,
মৃতজনে পলকেতে, পেয়েছে জীবন।
২। পাপের গরলে যারা ,হয়েছে জীবনহারা,
যীশু নাম-সুধাপানে বাঁচহ এখন।
৩। পাপ-রোগ প্রতিকার , এমন নাহিক আর!
এ নামে সকল জ্বালা হয় নিবারণ।
৪। এই মধুমাখা নাম, গাব আমি অবিশ্রাম,
সেই নাম হবে মোর কণ্ঠের ভূষণ।
--যাকোব বিশ্বাস
১৩৭ যীশু গুণ কর গান প্রফুল্লিত চিতে সবে,
মন প্রাণ ঐক্য করি , আনন্দ রবে।
১। জীবন আকার ,দেব পরাৎপর , এ তিন ভুবন যাঁর,
জ্যোতির্ময় তিনি পতিত পাবন, মুক্তিদাতা ত্রাতা ভবে।
২। ভূধর সাগর বন উপবন , নদ নদী আদি সবে,
করে যাঁর মহিমা কীর্তন ,মোহিত বিনীতভাবে।
৩। যাঁর আজ্ঞা শিরে করিয়া ধারণ, রবি শশী শূন্যে ভ্রমে,
ঋতু ছয় পরিবর্তয়ে , সময়ে স্ব স্ব প্রভাবে।
লক্ষীনারায়ণ দাস(১৮৮৪)
শিরোনাম
১৩৮ তোমার জয় হউক , জয় হউক হে মহারাজ ,
হউক মহিমা কীর্তন এ মহীতলে,
ভবে যত নরনারী ,এসে সারি সারি ,লুটাক তোমার ঐ চরণ তলে।
১। বসে স্বর্গের সিংহাসনে ,চেযে আছ জগৎ পানে;
কোথা কে তাঁদে অভাজন , ক’রে হাত প্রসারণ,
করহে ধারণ,তুলে কোলে ॥
২। মুছাও পাপীর নয়নের জল, কে আছে আর এমন দয়াল;
তুমি ধন্য হে গুণধাম ,ধন্য ঐ যীশু নাম,
নাই এমন নাম আর ভূ-মন্ডলে ॥
--প্রিয়নাথ বৈরাগী